স্পন্সরড এলার্ম



(প্রিয়.কম)- ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে প্রকৃতির কাছে থেকে কেবলই দূরে সরে যাচ্ছি আমরা। শেষ কবে আকাশে দেখেছেন, অথবা ভালো করে লক্ষ্য করেছেন সুন্দর একটি ফুল? এমনকি যারা একটুকরো প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকতে ভালোবাসেন, তাদেরকেও মুগ্ধ করবে এসব গাছের ছবি। এদের কাউকে কাউকে দেখে তো মনে হয় উঠে এসেছে স্বপ্ন অথব রূপকথার জগত থেকে। অথচ এসব গাছ আসলেই পৃথিবীতে আছে!
যেমন ধরুন প্রচ্ছদের জাপানিজ ম্যাপল গাছটি। ওরিগনের পোর্টল্যান্ডে অবস্থিত এই গাছটিতে এতো সব রঙের সংমিশ্রন হয়েছে যে সহসাই দেখলে মনে হতে পারে গাছটিতে আগুন ধরে গেছে।

জাপানের ১৪৪ বছরের পুরনো এই উইস্টেরিয়া গাছটি এখনো রয়েছে গেছে মোহনীয়।

পৃথিবীর সবচাইতে বিশাল গাছের মাঝে একটি হলো এই সেকুইয়া। এর সামনে দাঁড়ালে ভীষণ ক্ষুদ্র মনে হবে নিজেকে।

সাউথ ক্যারোলিনার এই অ্যাঞ্জেল ওক গাছটি দেখে মনে হতে পারে তা উঠে এসেছে রূপকথার গল্প থেকে আর এর আড়াল থেকে এখনই বের হয়ে আসবে কোনো পরী।

ওরিগনের এই এন্টার্কটিকা বিচ গাছটি পুরোপু ঢেকে আছে কোমল মস দিয়ে। একদম যেন কম্পিউটার গ্রাফিক্স।

শুধু কি প্রাকৃতিক গাছই সুন্দর হয়? অনেক সময়ে মানুষ কৌশলে তৈরি করে থাকে এমন অদ্ভুত আকৃতির গাছ।

জার্মানির বন শহরের এই চেরি গাছগুলোয় যখন একসাথে ফুল আসে তখন তা হয়ে ওঠে নজরকাড়া এক দৃশ্য।

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে এই একসারি এভিনিউ ওক গাছ।

এই বাওবাব গাছগুলোকে দেখলে মনে হবে অন্য কোনো গ্রহ থেকে এসে পড়েছে। এদের ভীষণ মোটা গুঁড়ি পানি জমিয়ে রাখতে কাজে লাগে।

শেকড়ের ওপর ভর দিয়ে পানির ওপরে দাঁড়িয়ে আছে এই বল্ড সাইপ্রেস গাছগুলো।

প্রকৃতি আর মানুষের সহাবস্থান। গির্জার সাথে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গেছে এই চ্যাপেল ওক গাছটি।

উত্তর আয়ারল্যান্ডে ১৮শ শতক থেকে এই গাছগুলো ছায়া দিয়ে যাচ্ছে, তৈরি করেছে রহস্যময় এই সৌন্দর্য।

গাছগুলোর নাম ড্রাগন ব্লাড। এ গাছের গাড় লাল রঙের রস দেখলেই বোঝা যায় কেন এই নাম।

রেইনবো ইউক্যালিপটাসের ছাল একেক জায়গায় এমনভাবে উঠে যায় যাতে ভেতরের বিভিন্ন রঙের স্তর দেখা যায়, অনেকটা রংধনুর মতো মনে হয় যাকে।
(3338)