স্পন্সরড এলার্ম


আসসালামু আলাইকুম
আশা করি সবাই ভাল আছেন।
অনেকেই তাদের ফেইসবুক ফ্যান পেইজ এর লাইক বাড়াতে চান কিন্তু পারেন না। এই সমস্যার সমাধান নিয়ে নিন এখুনি। আর প্রতিদিন ১০০০+ লাইক নিয়ে নিন আপনার পেজ এ। কথা না বাড়িয়ে শুরু করি
১. প্রথমে এই লিঙ্ক এ গিয়ে sign up করুন।
২. এরপর উপরে দেখবেন Add and Manage page নামের একটা অপশন বার আছে ওখানে গিয়ে দেখবেন আরে অনেক অপশন আছে। সেখান থেকে Facebook like এ গিয়ে আপনার Facebook fan page যোগ করতে হবে।
৩. আপনার ে পেজ এ লাইক বাড়াতে হলে আপনার একাউন্টে ক্রেডিট থাকা লাগবে। এই ক্রেডিট জমাতে হলে আপনাকে অন্য পেজ এ লাইক করতে হবে।
৪. অন্য পেজ ৈলাইক করতে হলে আপনাকে উপরের Social Media Exchange থেকে Facebook like এ যেতে হবে।
৫. ওই পেজ এ যাওয়ার পরে দেখবেন ওখানে অনেক ফ্যান পেজ আছে। যাতে আপনি লাইক করার মাধ্যামে ক্রেডিট জমা করবেন এবং তাহলে সাথে সাথে আপনার পেজ এ ও লাইক বাড়বে।
ধন্যবাদ সবাইকে। আর ভালো লাগলে সবাই আমার সাইট টা ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে
(297503)
সহীহ বাংলা
হাদিস
“যে ব্যক্তি কামনা করে যে, তাকে
জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে
এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে,
তার কাছে মৃত্যু যেন এমতাবস্থায়
উপস্থিত হয় যে, আল্লাহ ও পরকালের
প্রতি তার ঈমান আছে । এবং মানুষের
সাথে এমন আচরণই করে, তাদের থেকে
সে নিজে যেমনটি আশা করে।” ( সহিহ
মুসলিম : ৬৯৬৪)
আবূ উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি
বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,
আল্লাহর নিকট সে ব্যক্তিই অধিক উত্তম
যে ব্যক্তি সর্বাগ্রে সালাম দেয়।
(তিরমিযীঃ ২৬৯৪)
আবূ মূসা আশ’আরী (রাঃ) হতে বর্ণিত
আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলেছেনঃ এক মু’মিন অন্য মু’মিনের জন্য
দেয়ালের ন্যায়। এর এক অংশ অন্য
অংশকে মজবুত করে। (এ কথা বলার সময়)
তিনি তাঁর এক হাতের আঙ্গুল অন্য
হাতের আঙ্গুলের মাঝে ঢুকিয়ে
দেখান। (বুখারীঃ ৪৮১, ২৪৪৬; মুসলিমঃ
২৫৮৫)
“হে আমাদের রব! আমরা যদি ভুলে যাই,
অথবা ভুল করি তাহলে আপনি
আমাদেরকে পাকড়াও করবেন না।
(রাব্বানা লা তু আখিজনা
ইন্নাসিনা ওয়া আখতানা)” (সূরা
বাকারাঃ ২৮৬)। এর জবাবে
আল্লাহপাক বলেনঃ “আমি
করলাম।” (মুসলিমঃ ১২৬) অর্থ্যাৎ এই
প্রার্থনা মঞ্জুর হয়েছে।
আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) হতে
বর্ণিতঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নিজ গৃহে
অন্তরীণ কুমারী মেয়েদের চেয়েও
বেশি লজ্জাশীল ছিলেন। তিনি যদি
এমন কিছু দেখতেন যা তিনি অপছন্দ
করেন, তবে আমরা তা তাঁর চেহারায়
[ফুটে উঠা অভিব্যক্তি থেকে] সনাক্ত
করতে পারতাম।
(বুখারীঃ ৬১০২; মুসলিমঃ ২৩২০)
এমন কেউ যে “আল্লাহ ব্যতীত কোন
প্রকৃত উপাস্য নেই ও আমি আল্লাহর রসুল”
– এই ঘোষণা সহ আল্লাহর সামনে
উপস্থিত হবে এবং এই ঘোষণা সম্পর্কে
কোন সন্দেহ
রাখবেনা – সে জান্নাতে যাবে। –
(সহীহ মুসলিম)
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলেছেনঃ হে মুসলিম নারীগণ! কোন
নারী যেন তার প্রতিবেশী নারীকে
ছাগলের খুর হলেও তা উপহার দিতে
তুচ্ছ মনে না করে। – (বুখারীঃ ৬০১৭;
মুসলিমঃ ১০৩০)
নবী (সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম) বলেন: “যে ভালকাজের পথ
প্রদর্শন করল, তার জন্য রয়েছে এর
সম্পাদনকারীর অনুরূপ সওয়াব” (মুসলিম)
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলেছেনঃ শাহাদাত অর্জনকারী
ব্যক্তি মৃত্যুর কোন কষ্ট অনুভব করে না,
তবে তোমাদের মধ্যে কোন ব্যক্তি
পিঁপড়ের কামড়ে যতটুকু কষ্ট অনুভব করে
শুধুমাত্র ততটুকুই অনুভব করে। (তিরমিযীঃ
১৬৬৮, মিশকাতঃ ৩৮৩৬)
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলেছেনঃ যে ব্যক্তি পশ্চিম দিক
থেকে সূর্য উঠার আগে তাওবাহ্ করবে
তার তাওবাহ্ আল্লাহ তা’আলা কবূল
করবেন। (মুসলিমঃ ২৭০৩)
“অপদস্থ হোক সেই লোক, যার নিকট
রামাদান আসল কিন্তু তাঁর গুনাহ মাফ
হবার আগেই চলে গেল…” (তিরমিযী)
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলেছেনঃ মানুষের ভেতর দু’টি ত্রুটি
থাকলে তা তাদের কুফরীর কারণ হয়ঃ
বংশের প্রতি দোষারোপ করা এবং
মৃতের জন্য বিলাপ করা। (মুসলিমঃ ৬৭)
জুনদুব ইবনু ‘আবদুল্লাহ ইবনু সুফ্ইয়ান (রাঃ)
হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, নাবী
(সাঃ) বলেছেনঃ মানুষ কে
শোনানোর জন্য যে লোক কাজ করে
তার দোষ-ত্রুটি আল্লাহ মানুষের
গোচরীভূত করবেন। আর মানুষ কে
দেখানোর জন্য যে লোক কাজ করে
তার সমস্ত দোষ-ত্রুটি আল্লাহ মানুষকে
দেখিয়ে দিবেন। (মুসলিমঃ২৯৭৮,
২৯৮৭; বুখারীঃ ৬৪৯৯)
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
বলেছেনঃ সেই বান্দার উপর আল্লাহ
অবশ্যই সন্তুষ্ট থাকেন, যে এক গ্রাস খাদ্য
গ্রহণ করেই তাঁর প্রশংসা করে এবং এক
ঢোক পানীয় পান করেই তাঁর প্রশংসা
করে (‘আল-হামদু লিল্লাহ’ বলে) ।
(মুসলিমঃ ২৭৫৯)
জুনদুব ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত
আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলেছেনঃ জনৈক লোক বললো,
আল্লাহর কসম! অমুক লোককে আল্লাহ
মাফ করবেন না। এতে মহান আল্লাহ
তা’আলা বললেন, সে কে যে আমার
নামে কসম করে বললো যে, অমুক
ব্যক্তিকে আমি ক্ষমা করবো না!
তাকে আমি ক্ষমা করে দিলাম এবং
তোমার সকল আমল বাতিল করে
দিলাম। – মুসলিমঃ ২৬২১
বান্দাহর দু’আ কবূল করা হয় যাবৎ সে
কোন গুনাহ করার বা আত্মীয় সম্পর্ক
বিছিন্ন করার দু’আ না করে এবং যাবৎ
সে জলদি না করে। প্রশ্ন করা হলোঃ
হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)! জলদি কি?
তিনি বললেনঃ দু’আকারী বলতে
থাকে, আমি অনেক দু’আ করেছি, (আমি
বেশি বেশি দু’আ করেছি) কিন্তু
আমার দু’আ কবূল হতে দেখলাম না। ফলে
সে হতাশ হয়ে আফসোস করে এবং দু’আ
করা ছেড়ে দেয়। – (বুখারীঃ ৬৩৪০,
মুসলিমঃ ২৭৩৫)
এইসব লাইক কি কাজে লাগে ভাই, রিয়েল লাইকের সুবিধা তো এতে পাওয়া যাবে না